
আজ সোমবার মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বিসিবির বোর্ড সভা শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে নাজমুল হোসেন শান্তকে অধিনায়ক ঘোষণা করেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। আগামী এক বছরের জন্য ৩ ফরম্যাটেই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন নাজমুল হোসেন শান্ত।.
২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে মাশরাফি বিন মর্তুজার সহ-অধিনায়ক ছিলেন সাকিব। প্রথম টেস্টে মাশরাফি ইনজুরিতে পড়ায় সাকিবকে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক করা হয়। সেটাই ছিল নেতা সাকিবের প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট। সেখানে নিজেকে প্রমাণ করায় পরের সিরিজেই তাকে ভারমুক্ত করে আনুষ্ঠানিকভাবে নেতৃত্ব দেয় বিসিবি।.
প্রথম দফায় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রায় দুই বছর। ২০১১ সালে জিম্বাবুয়ে সফরের পর অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয় এই অলরাউন্ডারকে। এর ৬ বছর পর ২০১৭ সালে মাশরাফি বিন মর্তুজা টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরে গেলে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট দিয়ে আবারও নেতৃত্বে ফেরেন সাকিব। একই বছরে মুশফিকুর রহিমের কাছ থেকে দ্বিতীয়বারের মতো সাদা পোশাকের অধিনায়কের দায়িত্বও পান তিনি। কিন্তু ২০১৯ সালে আইসিসি কর্তৃক এক বছরের নিষেধাজ্ঞায় পড়ে দ্বিতীয় দফায় নেতৃত্ব হারান।.
এরপর ২০২২ সালের জুনে টেস্ট ক্রিকেট দিয়ে আবারও দলের নেতৃত্বে ফেরেন সাকিব। মাস কয়কে পরেই টি-টোয়েন্টির নেতৃত্বও পান তিনি। আর গত বছরের ১১ আগস্ট তিন ফরম্যাটে অধিনায়ক করা হয় সাকিবকে। ৭ মাস পর এবার অধিনায়কত্ব অধ্যায়ের ইতি টানলেন সাকিব।.
সাকিবের রেখে যাওয়া চেয়ারটা এখন শান্তর জন্য বরাদ্দ। এবারই প্রথমবারের মতো স্থায়ীভাবে অধিনায়কত্ব পেলেন শান্ত। তবে এর আগেও বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা আছে এই টপ অর্ডার ব্যাটারের। নিয়মিত অধিনায়কের অনুপস্থিতিতে একাধিক সময়ে লাল-সবুজের হয়ে টস করেছেন শান্ত। এখন পর্যন্ত সব সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশকে ১১ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন শান্ত।.
ডে-নাইট-নিউজ /
কপিরাইট © 2015-2025 Dnnbd.com, ডে-নাইট গ্রুপের একটি অংঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
Design & Developed by ICT Sky Ltd.
আপনার মতামত লিখুন: