• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ; ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • Govt. SL. No:-352

Advertise your products here

ঝিনাইদহ চলছে শেষ আষাড়ে চৈত্রের খরা কৃষকেরকপালে চিন্তার ভাজ


ডে-নাইট-নিউজ ; প্রকাশিত: শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ০৮:৩৬ পিএম;
ঝিনাইদহ চলছে শেষ আষাড়ে চৈত্রের খরা কৃষকেরকপালে চিন্তার ভাজ
ঝিনাইদহ চলছে শেষ আষাড়ে চৈত্রের খরা কৃষকেরকপালে চিন্তার ভাজ

আষাড় মাস শেষ, অথচ বৃষ্টি নেই। এবার ভরা আষাড়ের দেখো মেলেনি বৃষ্টির। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে। বীজতলা দিতে না পেরে অনেক কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আষাড় মাসের এই শেষ দিকে আগে দিনভর টিপটপ বৃষ্টি আর মাঠঘাট থৈথৈ করতো পানিতে। আর এখন ভরা আষাড়ে চৈত্রের খরায় পুড়ছে ঝিনাইদহ। গোটা জেলার কোথাও ভারি বর্ষনের দেখা মেলেনি। নিয়ে ঝিনাইদহ কৃষি বিভাগও শংকায় পড়েছে। মাঠঘাট পানি শুন্য। উচ্চমুল্যের ডিজেল কিনে বীজতলা তৈরী করতে হচ্ছে কৃষকদের। ফলে কাংখিত বৃষ্টি না হলে একদিকে যেমন কৃষকের সেচ খরচ বৃদ্ধি পেয়ে ধানের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাবে, অন্যদিকে আমন আউস উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশংকা দেখা দিতে পারে। সাধুহাটীর বংকিরা গ্রামের কৃষক আব্দুল হান্নান জানান, বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ দিয়ে বীজতলা তৈরী করেেত হয়েছে। এতে ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। কৃষক বাবলুর রহমান জানান, আউস আবাদে সম্পুরক সেচ দিতে হচ্ছে, অথচ আগে সেচ লাগতো না। ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আজগর আলী জানান, ভরা আষাড়ে বৃষি না হওয়ায় কৃষকদের হেক্টর প্রতি খরচ বেড়ে যাবে। তাছাড়া অনেক কৃষক এখনো বীজতলা দিতে পারেনি। করণ আমন আবাদ পুরো আষাড়ের বৃষ্টির উপর নির্ভরশীল। কৃষিবিদ আজগর আলী আরো জানান, চলতি আবাদ মৌসুমে ঝিনাইদহের উপজেলায় এক লাখ ছয় হাজার ৮৩৮ হেক্টর জমিতে আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা নিধর্অরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৬ হাজার ৬৮০ হেক্টর জমিতে আউসের আবাদ হয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় উভয় আবাদ ঝুকির মুখে পড়েছে।.

.

ডে-নাইট-নিউজ / ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

কৃষি বিভাগের জনপ্রিয় সংবাদ